লাইফস্টাইল ডেস্ক:
ফল বিশেষত আপেলে রয়েছে প্যাক্টিন নামক এক ধরনের ডেটক্সিফাইং উপাদান, যা মাথাব্যথা কমায়। এছাড়া প্রোটিনজাতীয় খাবার যেমন— চিকেন স্যুপ খাওয়া যেতে পারে। মুরগির মাংসে প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক থাকে। তাই শীতকালীন অসুস্থতায় এটি ট্রিটমেন্টের কাজ করে
শীত বাড়ছে। সঙ্গে বাড়ছে ঠাণ্ডাজনিত বিভিন্ন অসুখ-বিসুখের প্রকোপও। যারা প্রায় সারা বছরই ঠাণ্ডার সমস্যায় ভোগেন, তারা এ শীতকালে একটু বেশিই ধকল পোহান। কারণ ঠাণ্ডাজনিত কারণে অসুস্থতার মধ্যে মাথাব্যথা অন্যতম একটি সমস্যা। আবহাওয়া ও তাপমাত্রার পরিবর্তন ও সর্দি শীতকালে মাথাব্যথার অন্যতম কারণ। থাকছে শীতকালে মাথাব্যথার কিছু সমাধানের কথা—
সঠিক খাদ্যাভ্যাস
সঠিক খাবার, যেমন— শাকসবজি, ফল খাওয়া যেতে পারে। ফলের মধ্যে বিশেষত আপেলে রয়েছে প্যাক্টিন নামক এক ধরণের ডেটক্সিফাইং উপাদান, যা মাথাব্যথা কমায়। এছাড়া প্রোটিনজাতীয় খাবার যেমন— চিকেন স্যুপ খাওয়া যেতে পারে। মুরগির মাংসে প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক থাকে। তাই শীতকালীন অসুস্থতায় এটি ট্রিটমেন্টের কাজ করে।
ভিটামিন ডি
ভিটামিন ডির ঘাটতি ডেকে আনতে পারে উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, রিউম্যাটয়েড আথ্রাইটিজ, হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, অস্টিওপরোসিস ও মানসিক অবসাদ। বিষয় হচ্ছে, মানসিক অবসাদ হুটহাট মাথাব্যথা ও মাইগ্রেনের কারণ। চর্বিতে দ্রবণীয় এ ভিটামিনটি পাবেন সয়ামিল্ক, কড লিভার অয়েল, টুনা ফিশ ইত্যাদিতে।
ডিহাইড্রেশন এড়িয়ে চলুন
মাথাব্যথা প্রতিরোধে দিনে প্রচুর পানি ও লিকুইড গ্রহণ করুন। আমাদের মস্তিষ্কে ৭৫ ভাগই পানি। যখন পানি সরবরাহ কমে যায়, তখন মস্তিষ্ক হিস্টামিন উত্পন্ন করে। এ হিস্টামিন ব্যথা ও ক্লান্তির কারণ। তবে ক্যাফেইন-সমৃদ্ধ পানীয় ও সফটড্রিংক এড়িয়ে চলতে হবে। তবে গ্রিন টি খেতে পারেন। এটি ঠাণ্ডা ও ফ্লুর ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করে।
সুত্র:সূত্র: হেলথ ২৪