আ: ছোবাহান জুয়েল:
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ৪৫ বছরেও উন্নয়নের কোনো ছোঁয়া লাগেনি উলিপুর রেল স্টেশনে। নেই পর্যাপ্ত যাত্রী ছাউনি। যে কারণে রোদ-বৃষ্টিতে ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। নেই প্লাট ফর্ম, ফলে নারী ও শিশুদের ঝুঁকি নিয়ে ট্রেনে উঠা নামা করতে হয়। যাত্রী সেবার মান বাড়াতে যাত্রী ছাউনি ও প্লাটফর্ম নির্মাণে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার দাবী যাত্রীদের।
১৮৮৭ সালে কুড়িগ্রাম জেলায় রেল যোগাযোগ চালু হয়। পরর্বতীতে ১৯৬৫ সালের পরে উলিপুরে রেল যোগাযোগ চালু হয়। কুড়িগ্রাম জেলার একমাত্র ট্রেন ‘রমনা মেইল’ উলিপুরে সকাল ৭.০৫ মিনিটে আপ ৪২২ এবং ৮.১৬মিনিটে ডাউন ৪১৫, দুপুর ১২.০২ মিনিটে ৪১৬ আপ এবং ১.১৩ মিনিটে ডাউন ৪২১। এছাড়া, প্লাটফর্মের বিশ্রামাগার ও বাথরুম ব্যবহারের অনুপযোগী। সমস্যাগুলোর কথা স্বীকার করছে স্টেশন কর্তৃপক্ষ।
এ সম্পর্কে রেল-নৌ যোগাযোগ ও পরিবেশ উন্নয়ন গণকমিটি, কুড়িগ্রামের কার্যকারী সদস্য মাসুম করিম বলেন, সরকার কয়েক দফায় যাত্রী সেবার নাম করে রেলের ভাড়া বাড়লেও উলিপুর স্টেশনের যাত্রীসেবার মান বাড়ায়নি। আশা করি যাত্রীর ভোগান্তি কমাতে এ স্টেশনের উন্নয়নে রেল মন্ত্রণালয় কার্যকর উদ্যোগ নেবে।