।। নিউজ ডেস্ক ।।
জেলায় রাতে বৃষ্টির মতো ভারী কুয়াশা পড়ছে। সকালে চারপাশ কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকছে। দুদিন ধরে মিলছে না সূর্যের দেখা। হাড় কাঁপানো শীত না হলেও, শীত পড়ার আভাস মিলছে।
জেলার চরাঞ্চলগুলোতে শীতের তীব্রতা আরও বেশি। কুয়াশায় মধ্যেই কাজে নেমে পড়েছেন শ্রমজীবীরা।
শীত বাড়তে থাকায় হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।
জেলার রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ অফিস জানায়, শনিবার (১২ ডিসেম্বর) সকালে জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩ ডিগ্রি দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সকাল ১০টা পর্যন্ত দেখা মেলেনি সূর্যের।
ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময় তাপমাত্রা আরও হ্রাস পাবে। সামনে মৃদু ও মাঝারি আকারে দুইটি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
সিভিল সার্জন সূত্র জানায়, তাপমাত্রা কমতে থাকায় গত কয়েকদিনে হাসপাতালে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
শনিবার জেলায় ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২০। যা গত কয়েকদিনে ক্রমশ বাড়ছে। আর নিউমোনিয়া আক্রান্তের সংখ্যা ৯।
ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে হেড লাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। শীতের আগমনে জেলার বিভিন্ন বাজার ও সড়কের পাশে জমে উঠেছে মৌসুমি কাপড় ব্যবসা। মানুষজন শীতের কাপড় কিনতে দোকানগুলোতে ভিড় করছে। বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন শীতবস্ত্র বিতরণ শুরু করেছে।
/নিউজ/উলিপুর//চন্দন/ডিসেম্বর/১২/২০